মুখশ্রীর আসল
সৌন্দর্য্যের সঙ্গে বাড়তি কিছু যোগ করে, মুখের খুঁতগুলো ঢেকে দিয়ে সম্ভাব্য
সৌন্দর্য্যকে বের করে আনাই হল মেকআপ।মেকআপের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ত্বক অনুযায়ী
সঠিক শেডের মেকআপ সামগ্রী বেছে নেওয়া যেমন ফাউন্ডেশন, কনসিলার, কমপ্যাক্ট পাউডার, যা গায়ের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। তেমনি মেকআপ কে
আরও আকর্ষণীয় করে তোলা যায় চোখকে মেকআপের মাধ্যমে। কিন্তু আমাদের সকলের চোখের শেপ সমান
নয়। চোখের শেপ যদি আলাদা হয়, তাহলে
চোখের মেকআপও আলাদা হয়। তাই কোন শেপের চোখে কেমন মেকআপ হবে, আজকের
পোস্টে সেটাই সেয়ার করবো।
আরও পড়ুন - ত্বক অনুশারে বেছে নিন সঠিক ফাউন্ডেশন
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বাছাই করা ৮ টি সেরা ফাউন্ডেশন
আমন্ড শেপ্ড আই
চোখের মেকআপের জন্য সব থেকে আদর্শ শেপ
হল আমন্ডের শেপ। এই শেপের চোখে সবরকম মেকআপই ভাল মানায়। তবে, আমন্ড শেপের আইলিডে হালকা আইশ্যাডো ও
কাজল অনেক বেশি ভাল লাগে। আমন্ড শেপের চোখে আউটার সাইডে যদি একটু ডার্কার শেড
ব্যবহার করা যায় তাহলে চোখটা অনেক ভাল দেখায়।
ডাউন-টার্নড আই
এক্ষেত্রে চোখটা একটু নীচের দিকে ঝুলে
থাকে। ক্যাট্স আই শেপ যাকে বলে! এরকম চোখে লিকুইড লাইনার দিয়ে চোখের উপরে ও নীচে
লাইন করলে অনেক ভাল দেখায়। চোখটা যেহেতু নীচের দিকে টানা, তাই লাইনার দিয়ে চোখের শেপ উপরের দিকে
টানলে চোখটা অনেক বড় দেখায়। ইচ্ছে করলে লাইনারের শেষ প্রান্ত একটু মোটা করে টেনে দিলে একটা ড্রামাটিক
লুক আসে।
ডিপ সেট আই
চোখ যদি একটু ভিতরের দিকে বসানো হয়।
সেক্ষেত্রে ব্রো-বোনটা হাইলাইট করলে বেশি সুন্দর দেখায়। আপার লিডে জাস্ট ভুরুর
নীচের অংশে হালকা বা ব্রোঞ্জ মেটালিক শেডের আইশ্যাডো দিতে হবে। এই ধরনের শেপের
ক্ষেত্রে ডার্ক আইশ্যাডো বেশি মানায়। এই ক্ষেত্রে ডার্ক আইশ্যাডোর ব্যবহার খুব কম
করে প্রয়োগ করতে হবে।
ক্লোজ সেট আই
এক্ষেত্রে দু’টো চোখের মধ্যে স্পেস কম থাকে। আবার
চোখের মণির চারপাশেও জায়গা অনেক কম থাকে। এরকম চোখে, আইলিডের ভিতরের দিকে হালকা আইশ্যাডো
দিতে হবে। আর চোখে এক্সট্রা আইল্যাশ লাগিয়ে বা মাসকারা লাগিয়ে নিলে চোখ সুন্দর
দেখায়।
হুডেড আই
এইরকম চোখের উপরের আইলিড চোখের উপর
ঝুঁকে থাকে। ফলে চোখটা অনেক ছোট দেখায়। এরকম চোখে বেশি আইলাইনার বা আইশ্যাডো
ব্যবহার করলে চোখ আরও ছোট দেখায়। বরং এরকম চোখের পাতায় মাসকারা লাগালে চোখটা
অনেক বড় দেখাবে। তাই হুডেড আই হলে, চোখের পাতায় মেকআপটা ভাল করে করতে হবে, যাতে সেটা ঘন দেখায়। আর আইশ্যাডো
ব্যবহার করতে হলে খুব হালকা রঙ বেছে নিয়ে চোখের ভেতরের কর্ণারে প্রয়োগ করতে হবে।
ওয়াইড সেট আই
এক্ষেত্রে দু’টো চোখের মাঝের ব্যবধানটা বেশি হয়।
এরকম চোখে চোখের ভিতরের কর্ণারে ভাল করে ডার্ক আইশ্যাডো লাগাতে হবে আর নীচের
আইলিডে ডার্ক করে কাজল পরতে হবে। এতে চোখটা অনেক কাছে সরে আসে। দেখতেও ভাল লাগে।
মুখশ্রীর আসল
সৌন্দর্য্যের সঙ্গে বাড়তি কিছু যোগ করে, মুখের খুঁতগুলো ঢেকে দিয়ে সম্ভাব্য
সৌন্দর্য্যকে বের করে আনাই হল মেকআপ।মেকআপের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ত্বক অনুযায়ী
সঠিক শেডের মেকআপ সামগ্রী বেছে নেওয়া যেমন ফাউন্ডেশন, কনসিলার, কমপ্যাক্ট পাউডার, যা গায়ের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। তেমনি মেকআপ কে
আরও আকর্ষণীয় করে তোলা যায় চোখকে মেকআপের মাধ্যমে। কিন্তু আমাদের সকলের চোখের শেপ সমান
নয়। চোখের শেপ যদি আলাদা হয়, তাহলে
চোখের মেকআপও আলাদা হয়। তাই কোন শেপের চোখে কেমন মেকআপ হবে, আজকের
পোস্টে সেটাই সেয়ার করবো।
আরও পড়ুন - ত্বক অনুশারে বেছে নিন সঠিক ফাউন্ডেশন
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বাছাই করা ৮ টি সেরা ফাউন্ডেশন
আরও পড়ুন - ত্বক অনুশারে বেছে নিন সঠিক ফাউন্ডেশন
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বাছাই করা ৮ টি সেরা ফাউন্ডেশন
আমন্ড শেপ্ড আই
চোখের মেকআপের জন্য সব থেকে আদর্শ শেপ হল আমন্ডের শেপ। এই শেপের চোখে সবরকম মেকআপই ভাল মানায়। তবে, আমন্ড শেপের আইলিডে হালকা আইশ্যাডো ও কাজল অনেক বেশি ভাল লাগে। আমন্ড শেপের চোখে আউটার সাইডে যদি একটু ডার্কার শেড ব্যবহার করা যায় তাহলে চোখটা অনেক ভাল দেখায়।
চোখের মেকআপের জন্য সব থেকে আদর্শ শেপ হল আমন্ডের শেপ। এই শেপের চোখে সবরকম মেকআপই ভাল মানায়। তবে, আমন্ড শেপের আইলিডে হালকা আইশ্যাডো ও কাজল অনেক বেশি ভাল লাগে। আমন্ড শেপের চোখে আউটার সাইডে যদি একটু ডার্কার শেড ব্যবহার করা যায় তাহলে চোখটা অনেক ভাল দেখায়।
ডাউন-টার্নড আই
এক্ষেত্রে চোখটা একটু নীচের দিকে ঝুলে
থাকে। ক্যাট্স আই শেপ যাকে বলে! এরকম চোখে লিকুইড লাইনার দিয়ে চোখের উপরে ও নীচে
লাইন করলে অনেক ভাল দেখায়। চোখটা যেহেতু নীচের দিকে টানা, তাই লাইনার দিয়ে চোখের শেপ উপরের দিকে
টানলে চোখটা অনেক বড় দেখায়। ইচ্ছে করলে লাইনারের শেষ প্রান্ত একটু মোটা করে টেনে দিলে একটা ড্রামাটিক
লুক আসে।
চোখ যদি একটু ভিতরের দিকে বসানো হয়।
সেক্ষেত্রে ব্রো-বোনটা হাইলাইট করলে বেশি সুন্দর দেখায়। আপার লিডে জাস্ট ভুরুর
নীচের অংশে হালকা বা ব্রোঞ্জ মেটালিক শেডের আইশ্যাডো দিতে হবে। এই ধরনের শেপের
ক্ষেত্রে ডার্ক আইশ্যাডো বেশি মানায়। এই ক্ষেত্রে ডার্ক আইশ্যাডোর ব্যবহার খুব কম
করে প্রয়োগ করতে হবে।
এক্ষেত্রে দু’টো চোখের মধ্যে স্পেস কম থাকে। আবার
চোখের মণির চারপাশেও জায়গা অনেক কম থাকে। এরকম চোখে, আইলিডের ভিতরের দিকে হালকা আইশ্যাডো
দিতে হবে। আর চোখে এক্সট্রা আইল্যাশ লাগিয়ে বা মাসকারা লাগিয়ে নিলে চোখ সুন্দর
দেখায়।
হুডেড আই
এইরকম চোখের উপরের আইলিড চোখের উপর
ঝুঁকে থাকে। ফলে চোখটা অনেক ছোট দেখায়। এরকম চোখে বেশি আইলাইনার বা আইশ্যাডো
ব্যবহার করলে চোখ আরও ছোট দেখায়। বরং এরকম চোখের পাতায় মাসকারা লাগালে চোখটা
অনেক বড় দেখাবে। তাই হুডেড আই হলে, চোখের পাতায় মেকআপটা ভাল করে করতে হবে, যাতে সেটা ঘন দেখায়। আর আইশ্যাডো
ব্যবহার করতে হলে খুব হালকা রঙ বেছে নিয়ে চোখের ভেতরের কর্ণারে প্রয়োগ করতে হবে।
ওয়াইড সেট আই
এক্ষেত্রে দু’টো চোখের মাঝের ব্যবধানটা বেশি হয়।
এরকম চোখে চোখের ভিতরের কর্ণারে ভাল করে ডার্ক আইশ্যাডো লাগাতে হবে আর নীচের
আইলিডে ডার্ক করে কাজল পরতে হবে। এতে চোখটা অনেক কাছে সরে আসে। দেখতেও ভাল লাগে।