আমাদের ত্বকের একটা কমন সমস্যা হচ্ছে যে মুখের চাইতে হাত কালো থাকে। আমরা অনেকেই হয়ত জানি না আমাদের হাতের কবজি এবং পা সব চেয়ে বেশি সেনসেটিভ, শরীরের অন্য জায়গা থেকে। তাছাড়া হাতই সব থেকে বেশি উন্মুক্ত থাকে। ফলে রোদে পোড়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকে। রোদে পুড়লে হাত, পা শুষ্ক হয়ে যায়। এর ফলে বেশি কালো দেখায়। অন্য দিকে শুষ্কতার জন্য হাত, পা রোদে বেশি পুড়ে। হাত, পা উজ্জ্বল করার কিছু টিপস দেওয়া হল। আশা করি উপকৃত হবেন।
১। বাইরে থেকে এসে হাত, পা, ঘাড়ে টক দই লাগাবেন। এতে করে রোদের পোড়া দাগ কমে যাবে।
২। ট্যান দূর করতে প্রতিদিন বাইরে থেকে ফিরে বরফের টুকরো ট্যান অংশে বা পুরো হাতে পাঁচ মিনিট ঘষে নেবে। এর পর দু’ মিনিট রেখে স্বাভাবিক উষ্ণতার জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নেবেন।
৩। ভিটামিন ই লিকুইড ১ চামচ, ১ চামচ লেবুর রস, ১ চামচ গ্লিসারিন, ৫ চামচ কাঁচা দুধ দিয়ে হাত, পা মাসাজ করুন স্নানের আগে।
৪। একটি পাত্রে অর্ধেক শসা নিয়ে কুচিয়ে নিন। এর সঙ্গে দু’চামচ কাঁচা দুধ ও কয়েকফোঁটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে নিন। প্যাকটি হাতে লাগিয়ে রেখে দেবে্ন। তারপর শুকিয়ে গেলে ভাল করে ধুয়ে নেবেন। সপ্তাহে দু’দিন এই প্যাক ব্যবহার করুন।
৫। ভিটামিন সি ১ চামচ, বাদাম তেল ১ চামচ, এলভেরা জেল ১ চামচ মিশিয়ে হাত পায়ে লাগান।
৬। প্রতিদিন স্নানের সময় সামান্য চিনি আর লেবুর রস দিয়ে হাত, পা এর স্ক্রাব করবেন।
৭। শশার রস, গোলাপজল, গ্লিসারিন মিশিয়ে হাতে মাখবেন। এতে হাত কালচে দাগ কমবে।
৭। শশার রস, গোলাপজল, গ্লিসারিন মিশিয়ে হাতে মাখবেন। এতে হাত কালচে দাগ কমবে।
৮। টমেটো, আলুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচিং এর কাজ করে। রস করে হাতে পায়ে লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট।
৯। চন্দন ১ চামচ, মুলতানি মাটি ১ চামচ, হলুদ বাটা ১ চামচ, মধু ১ চামচ , ১ চামচ গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন করে লাগান।
১০। তিন চামচ ঘরে পাতা ঠান্ডা টক দইয়ের সঙ্গে এক চিমটে হলুদগুঁড়ো মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে নেবেন। এই প্যাক হাতে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে নেবেন। এই পদ্ধতিটি প্রতিদিন প্রয়োগ করলে খুব তাড়াতাড়ি ট্যান চলে যাবে।
১১। লবণ এবং মধু দিয়ে হাত, পা প্রতিদিন ম্যাসাজ করতে পারেন। এতে করে হাত পায়ের ত্বক অনেক নরম হবে। ধীরে ধীরে দাগ উঠে যাবে।
১২। দই কেবল দাগ দূর করে না বরং ত্বকের অভ্যন্তরীণ ক্ষয়-ক্ষতি মিটিয়ে সার্বিক ভাবে নিরাময় করে। ১ কাপ দই এর সাথে শসার রস ও টমেটোর রস মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রনে ১ কাপ বেসন মিশিয়ে ভালোভাবে প্যাক তৈরী করে নিন। এবার এই প্যাক হাতে পায়ে লাগান, সঙ্গে মুখে, গলায় ও ঘারে ভালোভাবে লাগিয়ে ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এটা সপ্তাহে ১ দিন ব্যাবহার করতে পারেন।
১৩। আরেকটি উপকারী প্যাক হচ্ছে অ্যালোভেরা জেল, অল্প লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে হাতে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অ্যালোভেরা জেল সরাসরি ত্বকে লাগিয়ে সকালে ধুয়ে নিন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও পোড়া দাগ দূর।
১৪। এক কাপ কাচা দুধ এর মধ্যে আধা চামুচ হলুদ ও এক চামুচ লেবুর রস মিশিয়ে আক্রান্ত যায়গায় লাগিয়ে নিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
১৫। বেসন রোদে পোড়া ভাব দূর করতে সবচেয়ে গুরুতবপূর্ন ভুমিকা রাখে। এক কাপ বেসন এর সঙ্গে দু'চামচ লেবুর রস মিশিয়ে হাতে লাগান। ২০ মিনিট পর ঘষে ঘষে তুলে নিন।
১৬। বেকিং সোডা ও জল দিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে, তা দিয়ে হাতের ট্যান পড়ে যাওয়া অংশে সাত থেকে আট মিনিট হালকা মাসাজ করে, ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে নেবেন। এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে দু’ থেকে তিনদিন করলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
১৭। সপ্তাহে ২ বার নয় তো কমপক্ষে একবার পেডিকিউর, মেনিকিউর করানো উচিত। ঘরে বসে একদম প্রাকৃতিক উপায়ে পেডিকিউর, মেনিকিউর করতে পারবেন।
১২। দই কেবল দাগ দূর করে না বরং ত্বকের অভ্যন্তরীণ ক্ষয়-ক্ষতি মিটিয়ে সার্বিক ভাবে নিরাময় করে। ১ কাপ দই এর সাথে শসার রস ও টমেটোর রস মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রনে ১ কাপ বেসন মিশিয়ে ভালোভাবে প্যাক তৈরী করে নিন। এবার এই প্যাক হাতে পায়ে লাগান, সঙ্গে মুখে, গলায় ও ঘারে ভালোভাবে লাগিয়ে ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এটা সপ্তাহে ১ দিন ব্যাবহার করতে পারেন।
১৩। আরেকটি উপকারী প্যাক হচ্ছে অ্যালোভেরা জেল, অল্প লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে হাতে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অ্যালোভেরা জেল সরাসরি ত্বকে লাগিয়ে সকালে ধুয়ে নিন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও পোড়া দাগ দূর।
১৪। এক কাপ কাচা দুধ এর মধ্যে আধা চামুচ হলুদ ও এক চামুচ লেবুর রস মিশিয়ে আক্রান্ত যায়গায় লাগিয়ে নিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
১৫। বেসন রোদে পোড়া ভাব দূর করতে সবচেয়ে গুরুতবপূর্ন ভুমিকা রাখে। এক কাপ বেসন এর সঙ্গে দু'চামচ লেবুর রস মিশিয়ে হাতে লাগান। ২০ মিনিট পর ঘষে ঘষে তুলে নিন।
১৬। বেকিং সোডা ও জল দিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে, তা দিয়ে হাতের ট্যান পড়ে যাওয়া অংশে সাত থেকে আট মিনিট হালকা মাসাজ করে, ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে নেবেন। এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে দু’ থেকে তিনদিন করলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
১৭। সপ্তাহে ২ বার নয় তো কমপক্ষে একবার পেডিকিউর, মেনিকিউর করানো উচিত। ঘরে বসে একদম প্রাকৃতিক উপায়ে পেডিকিউর, মেনিকিউর করতে পারবেন।
কিভাবে করবেন -
গরম জলে লেবু, লবণ (পারলে সি স্লট), মাইল্ড শ্যাম্পু মিশিয়ে ১৫ মিনিট হাত, পা ভিজিয়ে রেখে পিউমিক স্টোন দিয়ে হাত ও পায়ের ময়লা পরিষ্কার করে, মধু এবং চিনি দিয়ে হাত, পা স্ক্রাব করে নিন। এর পর দুধের সরে ময়দা মিশিয়ে মাসাজ করে নিন। যদি প্যাক লাগাতে চান তাহলে কলা ও বেসন দিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগান।
১৮। এক চামচ মধু ও এক চামচ পাতিলেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে হাতের যে অংশে ট্যান পড়েছে, সেখানে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। এর পর ধুয়ে নেওয়ার আগে দু’মিনিট হালকা মাসাজ করে ঠান্ডা জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নেবেন। সুফল পেতে এই অ্যান্টি-ট্যান প্যাক প্রতিদিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
১৯। স্নানের পর অলিভ তেল হাত, পায়ে মাখবেন।
২০। শুষ্কতার জন্য হাত কালো দেখায়। তাই যাদের স্কিন শুষ্ক তারা গরম হোক আর শীত হোক ১২ মাস হাতে পায়ে ভেসলিন লাগাবেন। কিছুদিন পর লক্ষ করবেন হাত, পা অনেক কোমল, আগের থেকে অল্প হলেও কালচে ভাবটা কমেছে।
২১। নিয়মিত মুখ এবং হাতের ত্বক ডাবের জল দিয়ে ধুলে রোদে পোড়া দাগ চলে যায়, সেই সাথে ত্বক হয়ে ওঠে কোমল ও সজীব।
২২।পাকা পেঁপে ভর্তা করে হাতের পোড়া ত্বক মাসাজ করুন। এতে ট্যান তো যাবেই, সাথে সাথে অ্যান্টিএজিং উপাদান হিসেবে কাজ করবে পেঁপে।
২৩। হলুদের গুঁড়ো এবং লেবুর রসের পেস্ট সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করুন। এতে ট্যান কমে যাবে।
২৪। ওটমিল, টক দই, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস এবং টমেটোর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটা ত্বকে দিয়ে রেখে দিন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে ফেলুন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে। হাতেনাতেই উপকার পেয়ে যাবেন।
২৫। চালকুমড়ার রস এবং মুলতানি মাটি দিয়ে প্যাক তৈরি করেও হাতে লাগাতে পারেন এতে ট্যান চলে যায়।
আরেকটা কথা বলে রাখি, চেষ্টা করবেন দিনের বেলা যেন শরীর বেশির ভাগ অংশই ডাকা থাকে। হাতা কাঁটা পোশাক দিনের বেলাতে না পরে রাতে পরুন। দিনে লম্বা হাতার পোশাক পরুন। ছাতা অবশ্যই সঙ্গে রাখুন আর সানস্ক্রিন ক্রিম লাগাতে ভুলবেন না।
গরম জলে লেবু, লবণ (পারলে সি স্লট), মাইল্ড শ্যাম্পু মিশিয়ে ১৫ মিনিট হাত, পা ভিজিয়ে রেখে পিউমিক স্টোন দিয়ে হাত ও পায়ের ময়লা পরিষ্কার করে, মধু এবং চিনি দিয়ে হাত, পা স্ক্রাব করে নিন। এর পর দুধের সরে ময়দা মিশিয়ে মাসাজ করে নিন। যদি প্যাক লাগাতে চান তাহলে কলা ও বেসন দিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগান।
১৮। এক চামচ মধু ও এক চামচ পাতিলেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে হাতের যে অংশে ট্যান পড়েছে, সেখানে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। এর পর ধুয়ে নেওয়ার আগে দু’মিনিট হালকা মাসাজ করে ঠান্ডা জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নেবেন। সুফল পেতে এই অ্যান্টি-ট্যান প্যাক প্রতিদিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
১৯। স্নানের পর অলিভ তেল হাত, পায়ে মাখবেন।
২০। শুষ্কতার জন্য হাত কালো দেখায়। তাই যাদের স্কিন শুষ্ক তারা গরম হোক আর শীত হোক ১২ মাস হাতে পায়ে ভেসলিন লাগাবেন। কিছুদিন পর লক্ষ করবেন হাত, পা অনেক কোমল, আগের থেকে অল্প হলেও কালচে ভাবটা কমেছে।
২১। নিয়মিত মুখ এবং হাতের ত্বক ডাবের জল দিয়ে ধুলে রোদে পোড়া দাগ চলে যায়, সেই সাথে ত্বক হয়ে ওঠে কোমল ও সজীব।
২২।পাকা পেঁপে ভর্তা করে হাতের পোড়া ত্বক মাসাজ করুন। এতে ট্যান তো যাবেই, সাথে সাথে অ্যান্টিএজিং উপাদান হিসেবে কাজ করবে পেঁপে।
২৩। হলুদের গুঁড়ো এবং লেবুর রসের পেস্ট সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করুন। এতে ট্যান কমে যাবে।
২৪। ওটমিল, টক দই, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস এবং টমেটোর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটা ত্বকে দিয়ে রেখে দিন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে ফেলুন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে। হাতেনাতেই উপকার পেয়ে যাবেন।
২৫। চালকুমড়ার রস এবং মুলতানি মাটি দিয়ে প্যাক তৈরি করেও হাতে লাগাতে পারেন এতে ট্যান চলে যায়।
আরেকটা কথা বলে রাখি, চেষ্টা করবেন দিনের বেলা যেন শরীর বেশির ভাগ অংশই ডাকা থাকে। হাতা কাঁটা পোশাক দিনের বেলাতে না পরে রাতে পরুন। দিনে লম্বা হাতার পোশাক পরুন। ছাতা অবশ্যই সঙ্গে রাখুন আর সানস্ক্রিন ক্রিম লাগাতে ভুলবেন না।
take care