বাঙালি নতুন প্রজন্ম আজকাল সাবেকী পোশাকের থেকে ওয়েস্টার্ন পোশাকে বেশি সাবলীল। কলেজ হোকবা বিকেলের আড্ডা জিন্সের ওপর একটা টি শার্ট বা কুর্তী, এই পোশাক অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি আমরা।এই পোশাককে একটা অন্য রকম মাত্রা এনে দেবে যদি এর ওপর একটা স্কার্ফ জড়িয়ে নেওয়া যায়।
এখন বিভিন্ন প্রিন্টের রংবেরঙের স্কার্ফ পাওয়া যায় সেটাকে যদি গলায় একটু কায়দা করে পেঁচিয়ে নেন, দেখবেন একেবারে অন্য রকম লাগবে। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে স্কার্ফটা যেন হয় কনট্রাস্ট কালারের। যদি খুব উজ্জ্বল রঙের টি শার্ট হয়তাহলে একটু হাল্কা রঙের স্কার্ফ নিন বা স্কার্ফযদি হয় ব্রাইট কালারের তাহলে টি- শার্ট তার উল্টো।
বসন্তের শুরুতেই নগরীতে হালকা শীতের আমেজ। এমনই এক বসন্তের মৃদুমন্দ বিকালে আড্ডায় মেতে উঠেছিল অয়ন, কেয়া, মুক্তি, তিতলি, আবির, মধু ও সাবিহা। বন্ধুদের এমন প্রাণবন্ত আড্ডায় চলছে গল্প, গান, পোশাকে আশাকে সবারই আধুনিকতার ছোঁয়া, তারপরও বন্ধুদের আড্ডায় খুব সহজেই আলাদা করা যাচ্ছিল তিতলিকে। প্রাণচঞ্চল মেয়েটি জিন্স-ফতুয়ার সঙ্গে ছোট্ট এক টুকরো রঙিন কাপড় জড়িয়ে নিয়েছে তার গলায়- আর তাতেই ফারিয়া হয়ে উঠেছেন অনন্যা। গলায় জড়িয়ে নেয়া এই ছোট্ট এক টুকরো কাপড়ই হল বর্তমান হাল ফ্যাশনের অন্যতম প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ স্কার্ফ। আমাদের এবারের আয়োজন এই ফ্যাশন অনুষঙ্গ স্কার্ফ কিংবা টাই নিয়েই।
বর্তমান সময়ের এই কর্পোরেট যুগে সময় খুব কম আর কাজ করতে হয় অনেক বেশি। তাই মেয়েরা প্যান্ট-শার্ট, জিন্স-কামিজ, লেগিংস ফতুয়া যাই পরুক না কেন গলায় জড়িয়ে নিচ্ছেন রঙ-বেরঙের স্কার্ফ।
হাল ফ্যাশনে স্কার্ফ : সময় কালের বাধা ডিঙিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব কাঁপিয়ে স্কার্ফ এখন আমাদের দেশের তরুণ-তরুণীদের গলায়। স্কয়ার আকৃতির কাপড়ের ওপর বিভিন্ন ডিজাইনের সংমিশ্রণে তৈরি করা হয় এটি। পরার সময় যেটি ত্রিভুজ আকারে ফোল্ডিং করে দুই প্রান্ত ধরে মুড়িয়ে নিয়ে গলায় পেঁচিয়ে রাখা হয়, আবার ফোল্ডিং করে মাথায় হুড আকারে, চুলের সঙ্গে পেঁচিয়ে, হাতে বেঁধে পরা যায়। অনেকে আবার হাতে পেঁচিয়েও ব্যবহার করেন স্কার্ফ। তবে বর্তমানে স্কার্ফের সাইজে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। এই তো কিছুদিন আগেও দেখা যেত অনেক ছোট আকৃতির স্কার্ফ। তবে এখন স্কার্ফগুলো আকৃতিতে একটু বেড়েছে। ওড়নার আদলে তৈরি করে স্কার্ফগুলোকে দৈর্ঘ্য-প্রস্থে কিছুটা কমানো হয়েছে। যে কেউ বিনা দ্বিধায় এসব ওড়না ব্যবহার করতে পারেন।
স্কার্ফ এমনই এক ফ্যাশন অনুষঙ্গ যা স্থান-কালের বাধা মানে না কোনোভাবেই। তবে থাকতে হবে কেবল পরার ইচ্ছা। সব ধরনের পোশাকের সঙ্গেই আলাদা মাত্রা যোগ করে স্কার্ফ।লিঙ্গভেদেরও কোনো বালাই নেই এতে। কারণ টিনএজ ছেলে বা মেয়েরা তো দিব্যি স্কার্ফ পরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কলেজ ক্যাম্পাস থেকে আফিস বা শপিং স্কার্ফ পরে ঘুরে বেড়ায় আজকের মেয়েরা। তাদের পরনে ন্যাড়ো জিন্স ও টি-শার্ট।স্কার্ফটি জড়িয়ে নেয় চুলে আর কিছুটা কিছুটা অংশ ছড়িয়ে পড়ে গলায়।
স্কার্ফ নিয়ে কথা বললে আজকের তন্বীরা বলে, স্কার্ফটি স্রেফ এক টুকরো কাপড় হলেও এর নান্দনিক ব্যবহার সহজেই অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম। তাই তো দিন দিন স্কার্ফের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। আরও ভালো করে বলতে গেলে, এটি আমাদের কমার্শিয়াল হাল ফ্যাশনে যুক্ত হয়ে গেছে। অনেকে আবার ওড়নার পরিবর্তে ব্যবহার করছেন স্কার্ফ, যা ফ্যাশনের পাশাপাশি নিজের চলা ফেরাকেও সহজ করে দিচ্ছে।
এখন বিভিন্ন প্রিন্টের রংবেরঙের স্কার্ফ পাওয়া যায় সেটাকে যদি গলায় একটু কায়দা করে পেঁচিয়ে নেন, দেখবেন একেবারে অন্য রকম লাগবে। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে স্কার্ফটা যেন হয় কনট্রাস্ট কালারের। যদি খুব উজ্জ্বল রঙের টি শার্ট হয়তাহলে একটু হাল্কা রঙের স্কার্ফ নিন বা স্কার্ফযদি হয় ব্রাইট কালারের তাহলে টি- শার্ট তার উল্টো।
বসন্তের শুরুতেই নগরীতে হালকা শীতের আমেজ। এমনই এক বসন্তের মৃদুমন্দ বিকালে আড্ডায় মেতে উঠেছিল অয়ন, কেয়া, মুক্তি, তিতলি, আবির, মধু ও সাবিহা। বন্ধুদের এমন প্রাণবন্ত আড্ডায় চলছে গল্প, গান, পোশাকে আশাকে সবারই আধুনিকতার ছোঁয়া, তারপরও বন্ধুদের আড্ডায় খুব সহজেই আলাদা করা যাচ্ছিল তিতলিকে। প্রাণচঞ্চল মেয়েটি জিন্স-ফতুয়ার সঙ্গে ছোট্ট এক টুকরো রঙিন কাপড় জড়িয়ে নিয়েছে তার গলায়- আর তাতেই ফারিয়া হয়ে উঠেছেন অনন্যা। গলায় জড়িয়ে নেয়া এই ছোট্ট এক টুকরো কাপড়ই হল বর্তমান হাল ফ্যাশনের অন্যতম প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ স্কার্ফ। আমাদের এবারের আয়োজন এই ফ্যাশন অনুষঙ্গ স্কার্ফ কিংবা টাই নিয়েই।
বর্তমান সময়ের এই কর্পোরেট যুগে সময় খুব কম আর কাজ করতে হয় অনেক বেশি। তাই মেয়েরা প্যান্ট-শার্ট, জিন্স-কামিজ, লেগিংস ফতুয়া যাই পরুক না কেন গলায় জড়িয়ে নিচ্ছেন রঙ-বেরঙের স্কার্ফ।
হাল ফ্যাশনে স্কার্ফ : সময় কালের বাধা ডিঙিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব কাঁপিয়ে স্কার্ফ এখন আমাদের দেশের তরুণ-তরুণীদের গলায়। স্কয়ার আকৃতির কাপড়ের ওপর বিভিন্ন ডিজাইনের সংমিশ্রণে তৈরি করা হয় এটি। পরার সময় যেটি ত্রিভুজ আকারে ফোল্ডিং করে দুই প্রান্ত ধরে মুড়িয়ে নিয়ে গলায় পেঁচিয়ে রাখা হয়, আবার ফোল্ডিং করে মাথায় হুড আকারে, চুলের সঙ্গে পেঁচিয়ে, হাতে বেঁধে পরা যায়। অনেকে আবার হাতে পেঁচিয়েও ব্যবহার করেন স্কার্ফ। তবে বর্তমানে স্কার্ফের সাইজে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। এই তো কিছুদিন আগেও দেখা যেত অনেক ছোট আকৃতির স্কার্ফ। তবে এখন স্কার্ফগুলো আকৃতিতে একটু বেড়েছে। ওড়নার আদলে তৈরি করে স্কার্ফগুলোকে দৈর্ঘ্য-প্রস্থে কিছুটা কমানো হয়েছে। যে কেউ বিনা দ্বিধায় এসব ওড়না ব্যবহার করতে পারেন।
স্কার্ফ এমনই এক ফ্যাশন অনুষঙ্গ যা স্থান-কালের বাধা মানে না কোনোভাবেই। তবে থাকতে হবে কেবল পরার ইচ্ছা। সব ধরনের পোশাকের সঙ্গেই আলাদা মাত্রা যোগ করে স্কার্ফ।লিঙ্গভেদেরও কোনো বালাই নেই এতে। কারণ টিনএজ ছেলে বা মেয়েরা তো দিব্যি স্কার্ফ পরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কলেজ ক্যাম্পাস থেকে আফিস বা শপিং স্কার্ফ পরে ঘুরে বেড়ায় আজকের মেয়েরা। তাদের পরনে ন্যাড়ো জিন্স ও টি-শার্ট।স্কার্ফটি জড়িয়ে নেয় চুলে আর কিছুটা কিছুটা অংশ ছড়িয়ে পড়ে গলায়।
স্কার্ফ নিয়ে কথা বললে আজকের তন্বীরা বলে, স্কার্ফটি স্রেফ এক টুকরো কাপড় হলেও এর নান্দনিক ব্যবহার সহজেই অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম। তাই তো দিন দিন স্কার্ফের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। আরও ভালো করে বলতে গেলে, এটি আমাদের কমার্শিয়াল হাল ফ্যাশনে যুক্ত হয়ে গেছে। অনেকে আবার ওড়নার পরিবর্তে ব্যবহার করছেন স্কার্ফ, যা ফ্যাশনের পাশাপাশি নিজের চলা ফেরাকেও সহজ করে দিচ্ছে।